নয়াদিল্লি: ভারতীয় ইসলামিক স্কলার জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে উসকানির অভিযোগের সামান্যতম প্রমাণও পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে মহারাষ্ট্র স্টেইট ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্ট (এসআইডি)। দেশে ফিরলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে না বা তাকে গ্রেপ্তারের কোনো কারণ নেই বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি। ভারতের প্রভাবশালী গণমাধ্যম ‘দ্য হিন্দু’র এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। এসআইডি’র সিনিয়র এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তের অংশ হিসেবে ভারতে এবং ভারতের বাইরে দেয়া জাকির নায়েকের শত শত বক্তৃতার ইউটিউব ভিডিওসহ অন্যান্য তথ্যাদি পরীক্ষা করেছে সংস্থাটি। যেখানে আইএসের প্রসারে তার বক্তৃতা প্রভাব ফেলেছে বলে দাবি উঠেছে, সেই হায়দ্রাবাদের গোয়েন্দা সংস্থাসহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা থেকে তথ্য উপাত্ত নিয়ে সেগুলিও যাচাই করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তের পর্যবেক্ষণ উপর মহলকে জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি। ‘ইংরেজীভাষী এই ধর্ম প্রচারকের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগেরই প্রমাণ মেলেনি। শুধুমাত্র যে সম্ভাব্য বিষয়টি বিবেচনায় নেয়া যায়, সেটি হলো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া। কিন্তু সেটিও তার বক্তৃতা থেকে প্রমাণ করা সম্ভব না। আমরা তার গতিবিধি নজরে রেখেছি। যদি তিনি তার অবস্থান থেকে কখনও সরে যান, কেবলমাত্র তখনই তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনা সম্ভব। আপাতত, আমরা শুধু পর্যবেক্ষণে রেখেছি তাকে।’ জাকির নায়েকের সাবেক এক সহকর্মীর বক্তব্যও পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে বলে জানান এসআইডি কর্মকর্তা। ওই ব্যক্তি এখন আর জাকির নায়েকের সঙ্গে কাজ করেন না। তিনি বলেছিলেন, ‘বক্তৃতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ জাকির নায়েক শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেন। শেয়ারবাজারে লাভের জন্যই তিনি 'বক্তৃতা বাণিজ্য' চালিয়ে যাচ্ছেন।’ কিন্তু শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ কোনো অপরাধ হতে পারে না বলেও জানান ওই গোয়েন্দা কর্মকর্তা। মুম্বাইয়ে জাকির নায়েকের সমর্থকরা বলেছেন, তার বিরুদ্ধে আনা একটি অভিযোগও সঠিক নয়। তার আইনজীবী মুবিন সোলকারের দাবি, তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগেরই সত্যতা নেই। এমনকি ‘ঘৃণা ছড়ানো’র অভিযোগও পুরোপুরি মিথ্যা। সন্ত্রাসবাদে উস্কানি দেয়ার অভিযোগের তো প্রশ্নই ওঠে না।
নয়াদিল্লি: .. ভারতীয় ইসলামিক স্কলার জাকির নায়েকের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদে উসকানির অভিযোগের সামান্যতম প্রমাণও পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে মহারাষ্ট্র স্টেইট ইন্টেলিজেন্স ডিপার্টমেন্ট (এসআইডি) দেশে ফিরলে তাকে গ্রেপ্তার করা হবে না বা তাকে গ্রেপ্তারের কোনো কারণ নেই বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি ভারতের প্রভাবশালী গণমাধ্যম 'দ্য হিন্দু'র এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়. এসআইডি'র সিনিয়র এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রাথমিক তদন্তের অংশ হিসেবে ভারতে এবং ভারতের বাইরে দেয়া জাকির নায়েকের শত শত বক্তৃতার ইউটিউব ভিডিওসহ অন্যান্য তথ্যাদি পরীক্ষা করেছে সংস্থাটি. যেখানে আইএসের প্রসারে তার বক্তৃতা প্রভাব ফেলেছে বলে দাবি উঠেছে, সেই হায়দ্রাবাদের গোয়েন্দা সংস্থাসহ অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থা থেকে তথ্য উপাত্ত নিয়ে সেগুলিও যাচাই করা হয়েছে. প্রাথমিক তদন্তের পর্যবেক্ষণ উপর মহলকে জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি. 'ইংরেজীভাষী এই ধর্ম প্রচারকের বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগেরই প্রমাণ মেলেনি. শুধুমাত্র যে সম্ভাব্য বিষয়টি বিবেচনায় নেয়া যায়, সেটি হলো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া . কিন্তু সেটিও তার বক্তৃতা থেকে প্রমাণ করা সম্ভব না. আমরা তার গতিবিধি নজরে রেখেছি. যদি তিনি তার অবস্থান থেকে কখনও সরে যান, কেবলমাত্র তখনই তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ আনা সম্ভব. আপাতত, আমরা শুধু পর্যবেক্ষণে রেখেছি তাকে. 'জাকির নায়েকের সাবেক এক সহকর্মীর বক্তব্যও পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে বলে জানান এসআইডি কর্মকর্তা. ওই ব্যক্তি এখন আর জাকির নায়েকের সঙ্গে কাজ করেন না. তিনি বলেছিলেন, 'বক্তৃতা থেকে প্রাপ্ত অর্থ জাকির নায়েক শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করেন. শেয়ারবাজারে লাভের জন্যই তিনি' বক্তৃতা বাণিজ্য 'চালিয়ে যাচ্ছেন.' কিন্তু শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ কোনো অপরাধ হতে পারে না বলেও জানান ওই গোয়েন্দা কর্মকর্তা. মুম্বাইয়ে জাকির নায়েকের সমর্থকরা বলেছেন, তার বিরুদ্ধে আনা একটি অভিযোগও সঠিক নয়. তার আইনজীবী মুবিন সোলকারের দাবি, তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগেরই সত্যতা নেই. এমনকি 'ঘৃণা ছড়ানো'র অভিযোগও পুরোপুরি মিথ্যা. সন্ত্রাসবাদে উস্কানি দেয়ার অভিযোগের তো প্রশ্নই ওঠে না.
正在翻譯中..